বঙ্গবন্ধু সেরা উদ্যেক্তা অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা কন্স্যালটেন্সি প্রতিষ্ঠান লাইফ স্প্রিং সম্পর্কে বিভিন্ন স্যোসাল প্লাটফরম ব্যবহার করে অনলাইনে বিভ্রান্তিকর অপপ্রচারের অভিযোগে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সাহায্য চেয়েছেন সংশ্লিস্টরা। 

২০২১ সালে বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট অ্যাওয়ার্ড অর্জনকারী লাইফ স্প্রিং ইতিমধ্যে দেশ বিদেশে বাংলাদেশী মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় এক অনন্য নজির স্থাপন করায় একটি মহল স্যোসাল মিডিয়ায় প্রতিষ্ঠানটির সুনাম ক্ষুন্নের অপচেস্টা চালাচ্ছে। এ বিষয়ে রাজধানীর শেরেবাংলা থানায় এক জিডিতে এবং আইসিটি আইনে দায়ের করা অভিযোগে সরকারী সংশ্লিস্ট দফতরগুলোর সার্বিক সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে। 

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ২০১৭ সাল হতে লাইফ স্প্রিং ৩০টির বেশী দেশে অবস্থানকারী প্রবাসীদের মাঝে এবং দেশের তিনটি শাখার মাধ্যমে স্বনামধন্য  সাইকিয়াট্রিস্ট,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট এবং কাউন্সেলিং সাইকোলজিস্টদের মাধ্যমে মানুষকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। যাদের বেশীরভাগই দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশ বিদেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান হতে পাশ করা উচ্চতর ডিগ্রিপ্রাপ্ত।

কিন্তু অনলাইনে জনৈক জিম তানভীর,জাকিউল আবরার এবং ফখরুল নামীয় বিদেশে অবস্থানকারী ব্যাক্তিরা উদ্দেশ্য প্রনোদিতভাবে লাইফ স্প্রিং সম্পর্কে মিথ্যা বানোয়াট নিউজ ছড়াচ্ছে। ওই ব্যক্তিরা লাইফ স্প্রিংয়ের চেয়ারম্যান জনাব ইয়াহিয়া মো.আমিন এবং প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইদুল আশরাফ কুশল এবং চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডা.সুষমা রেজা’র দীর্ঘদিনের সেবাধর্মী কস্টার্জিত সুনাম নস্টের অপচেস্টা করছেন বলে অভিযোগে বলা হয়। 

সংশ্লিস্টরা জানান, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ইয়াহিয়া মো. আমিন নিজেকে কখনোই চিকিৎসক কিংবা ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট হিসেবে পরিচয় দেননি যা তিনি বিভিন্ন সময় দেয়া তার বক্তব্যে উল্লেখ করেছেন। 

দেশ-বিদেশের সাধারন বাংলাদেশীদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবাসহ স্বাস্থ্যক্ষেত্রে অনন্য নজির স্থাপনকারী স্টার্টআপ হিসেবে ইতিমধ্যে লাইফ স্প্রিং বঙ্গবন্ধু সেরা উদ্যেক্তা অ্যাওয়ার্ড এবং তৎকালীন স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক কর্তৃক সম্মানসূচক প্রশংসাপত্র অর্জন করে।

এছাড়া লাইফ স্প্রিং ২০২৩ সালের অক্টোবরে বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দেড় হাজারের বেশী অংশগ্রহনকারীর উপস্থিতিতে আন্তর্জাতিক সামিটে দেশবরেন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক প্রফেসর ডা.এ বি এম আব্দুল্লাহ এবং প্রফেসর প্রাণ গোপাল দত্তসহ ১৫ জন গুনী চিকিৎসককে সম্মানিত করে।